পড়াশুনা আর অফিস - দুটো চালাতে গিয়ে হাপিয়ে উঠেছি । কিন্তু ওই দিন বাসায় ফিরে মনটা ভাল হয়ে গেলো । দেখি আমার খাটের ওপর বসে আসে দুটি বিড়াল । খেলা করছে । দেখেই কেন জানি মনটা ভাল হয়ে গেলো । এমন সুখী চেহারা অনেক দিন পর দেখলাম । দোকান থেকে ফুওয়াংয়ের বিস্কুট নিয়ে গিয়েছিলাম । প্রথমেই খুলে তাদের দুজনকে দিলাম । কুট কুট করে বিড়াল বিস্কুট খাচ্ছে - দেখতে ভালই লাগলো । কিন্তু সকালে বাধলো সমস্যা। আমার মা বললেন দুই আপদ জুটেছে কোথথেকে । যা গলির মুখে ফেলে দিয়ে আয় ।
আমি আপত্তি জানালাম - কেন ফেলবো? থাকুকনা । মিউমিউ করে পায়ের কাছে ঘেষছে .. । কি কিউট ! মা বললেন দেখা যাবে এই আহলাদ কদিন থাকে ।
এদিনও অনেক কাজের ধকল গেছে অফিসে । আবার রাত জেগে পড়াশুনা করতে হবে - । মন মরা হয়ে রাতে ফিরলাম বাসায়। ফিরে দেখি - একি আমার বিছানা তছনছ করে রেখেছে দুষ্ঠ দুই বিড়াল !!!
খাওয়া - দাওয়া করে বিছানায় বসে পেপার পড়তে গিয়ে দেখি সর্বনাশ !!!!!!! প্রায় পুরো বিছানাই ভেজা । বুঝতে বাকি রইলো না । কি আর করা সোফাতেই চলে গেলাম । হায় !!! এখানে অবসথা আরো খারাপ । দুই নাম্বার কাজটা এখানে সেরেছে বিড়াল দুটি।
সেই দিন থেকে শুরু হলো বিড়ালের বিরুদ্ধে আমার জিহাদ !! ঠিক করেছি বস্তার ভিতরে ভরে গলির মুখে ফেলে দিয়ে আসবো । কিন্তুপাশের বাসার রাকিবের আব্বার তাতে বড় আপত্তি। উনার দাবি এরপর নাকি বিড়ালটা তাদের বাসায় যাবে! উপায় কি ? বললেন মেরে ফেলো । পশু হত্যা !! না আমি পারবো না । উনি বললেন বিড়াল মারা তো অপরাধ নয় । 4 কেজি লবন কাফফারা দিলেই তো পাপ মোচন । বলে কি । এতো সহজ ? লবনের কেজি তো এখন 13 টাকা। দুইটা মারলে 8 কেজি । কতো আসে ? 104 টাকা ।
কোন সমস্যা নাই । এই উৎপাত খেকে বাচতে তাই করবো । কিন্তু তার আগে জানা দরকার বিড়াল দুটি কার ? সেটা তো দরকার ই সাথে আমার মায়ের পরামর্শটাও খারাপ লাগলো না । তিনি বলেছেন - যদি কেউ সুন্দর এই বিড়াল দুটি নিতে চায় - তবে তাকে দিয়ে দে । এ কারনে এই লেখা । ভাই / বোনেরা কেউ কি এই বিড়াল দুটো নিবেন ? না হলে কিন্তু আমি মেরে ফেলবো ।মাত্র 8 কেজি লবন !
আর এজন্য যদি আমার পাপ হয় - তার অংশ আপনাদেরও নিতে হবে । কি করবেন বলুন ।
আমি কিন্তু না হলে মেরে ফেলবো ।
ও এখানে তো অনেক বিড়াল প্রেমী আছে । আপনারা কি বিড়াল দুটো নেবেন ? আপনার বাসার ঠিকানা দেন আমি রিকশা করে পৌছে দিয়ে আসবো ।
না হলে আমি কিন্তু 8 কেজি লবন দিয়ে শেষ করে ফেলবো বিড়াল দুটো কে !!!
আমি আপত্তি জানালাম - কেন ফেলবো? থাকুকনা । মিউমিউ করে পায়ের কাছে ঘেষছে .. । কি কিউট ! মা বললেন দেখা যাবে এই আহলাদ কদিন থাকে ।
এদিনও অনেক কাজের ধকল গেছে অফিসে । আবার রাত জেগে পড়াশুনা করতে হবে - । মন মরা হয়ে রাতে ফিরলাম বাসায়। ফিরে দেখি - একি আমার বিছানা তছনছ করে রেখেছে দুষ্ঠ দুই বিড়াল !!!
খাওয়া - দাওয়া করে বিছানায় বসে পেপার পড়তে গিয়ে দেখি সর্বনাশ !!!!!!! প্রায় পুরো বিছানাই ভেজা । বুঝতে বাকি রইলো না । কি আর করা সোফাতেই চলে গেলাম । হায় !!! এখানে অবসথা আরো খারাপ । দুই নাম্বার কাজটা এখানে সেরেছে বিড়াল দুটি।
সেই দিন থেকে শুরু হলো বিড়ালের বিরুদ্ধে আমার জিহাদ !! ঠিক করেছি বস্তার ভিতরে ভরে গলির মুখে ফেলে দিয়ে আসবো । কিন্তুপাশের বাসার রাকিবের আব্বার তাতে বড় আপত্তি। উনার দাবি এরপর নাকি বিড়ালটা তাদের বাসায় যাবে! উপায় কি ? বললেন মেরে ফেলো । পশু হত্যা !! না আমি পারবো না । উনি বললেন বিড়াল মারা তো অপরাধ নয় । 4 কেজি লবন কাফফারা দিলেই তো পাপ মোচন । বলে কি । এতো সহজ ? লবনের কেজি তো এখন 13 টাকা। দুইটা মারলে 8 কেজি । কতো আসে ? 104 টাকা ।
কোন সমস্যা নাই । এই উৎপাত খেকে বাচতে তাই করবো । কিন্তু তার আগে জানা দরকার বিড়াল দুটি কার ? সেটা তো দরকার ই সাথে আমার মায়ের পরামর্শটাও খারাপ লাগলো না । তিনি বলেছেন - যদি কেউ সুন্দর এই বিড়াল দুটি নিতে চায় - তবে তাকে দিয়ে দে । এ কারনে এই লেখা । ভাই / বোনেরা কেউ কি এই বিড়াল দুটো নিবেন ? না হলে কিন্তু আমি মেরে ফেলবো ।মাত্র 8 কেজি লবন !
আর এজন্য যদি আমার পাপ হয় - তার অংশ আপনাদেরও নিতে হবে । কি করবেন বলুন ।
আমি কিন্তু না হলে মেরে ফেলবো ।
ও এখানে তো অনেক বিড়াল প্রেমী আছে । আপনারা কি বিড়াল দুটো নেবেন ? আপনার বাসার ঠিকানা দেন আমি রিকশা করে পৌছে দিয়ে আসবো ।
না হলে আমি কিন্তু 8 কেজি লবন দিয়ে শেষ করে ফেলবো বিড়াল দুটো কে !!!
No comments:
Post a Comment