এমন মুগ্ধতা নিয়ে ফিরতে পারবো ভাবিনি! বাংলা একাডেমির চত্বরে যেন এক টুকরো গ্রাম, সেই ফেলা আসা দিনগুলো ফিরে এলো আবার। শহুরে ছোঁয়া থাকলেও কী নেই সেখানে। সেই পুতুল নাচ, বায়োস্কোপ, চরকি, নাগরদোলা, বাঁশের বাশি, চুড়ি, ফিতা, একতারা, দোতারা, বাঁশ-বেতের তৈরি কতো কি যে। আছে নারী উদ্যোক্তোদের নিয়ে আসা বাহারি রঙের কাপড়, মুখোশ, মাটির ও কাঠের তৈরি জুয়েলারি।
আবার মেলার সেই জিলিপি, মুড়ি, নাড়ু-মোয়া থেকে শুরু করে আছে নুডুলস-স্যুপও! সবচেয়ে ভাল লাগল বানিজ্য মেলার মতো এখানে অতিরিক্ত বানিজ্যের দেখা নেই। সাধ্যের মধ্যেই আছে সব কিছু। সঙ্গে বোনাস সন্ধ্যার লোক সঙ্গীত
বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বিসিকের বৈশাখী মেলা প্রথম শুরু হয় বঙ্গাব্দ- ১৩৮৫'তে। আমি গেলাম এই ১৪২৩-এ এসে। ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই বৈশাখী মেলা!
ফেলা আসা শৈশব কিছুক্ষণের জন্য হলেও ফিরে পেতে আবার যাবো ভাবছি...
আবার মেলার সেই জিলিপি, মুড়ি, নাড়ু-মোয়া থেকে শুরু করে আছে নুডুলস-স্যুপও! সবচেয়ে ভাল লাগল বানিজ্য মেলার মতো এখানে অতিরিক্ত বানিজ্যের দেখা নেই। সাধ্যের মধ্যেই আছে সব কিছু। সঙ্গে বোনাস সন্ধ্যার লোক সঙ্গীত
বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বিসিকের বৈশাখী মেলা প্রথম শুরু হয় বঙ্গাব্দ- ১৩৮৫'তে। আমি গেলাম এই ১৪২৩-এ এসে। ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই বৈশাখী মেলা!
ফেলা আসা শৈশব কিছুক্ষণের জন্য হলেও ফিরে পেতে আবার যাবো ভাবছি...
No comments:
Post a Comment