বোধদয়- এই শব্দটার এরচেয়ে সফল প্রয়োগ এর আগে করার সুযোগ পাইনি! সঙ্গে মনে পড়ছে ছোট বেলায় পড়া 'গাধার ঘোলা জল খাওয়ার' সেই গল্প। অবশেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষক ড. আনোয়ার হোসেন, ড. হারুন অর রশিদ, ড. নিমচন্দ্র ভৌমিক ও ড. সদরুল আমিন কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। বলা উচিত মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছে ফকরুদ্দিনের তত্বাবধায়ক সরকার। তাহলে এতো নাটকের মানে কী?
যে পেশী শক্তির রাজনীতি অবসানের কথা বলে শপথ নিয়েছিল এই সরকার সেখানে সম্মানিত শিক্ষকদের নিয়ে তারা যা করলো তাকে যদি কেউ ওই পেশী শক্তির বাহাদুরীর সঙ্গে তুলনা করেন, তাহলে কী খুব অন্যায় হয়ে যাবে?
প্রশ্নটির উত্তর কিছুদিন আগেই পেয়েছি আদালতে দেয়া শিক্ষক ড. আনোয়ার হোসেনের জবানন্দী থেকে। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের চিত্র তুলে এনেছেন তিনি।
* অসম্পুর্ন। পরে এক সময় লেখাটা শেষ করবো!